সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ঘূর্ণিঝড় হামুন তাণ্ডব

কক্সবাজারে মোবাইল-ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন

কক্সবাজার প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২৫ অক্টোবর ২০২৩, ১৬:০৩

ঘূর্ণিঝড়ে হামুনের আঘাতে কক্সবাজার সদর, মহেশখালী, কুতুবদীয়া, চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় এখনও ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। এ কারণে মোবাইল যোগাযোগে জেলাজুড়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।


প্রাকৃতিক দুর্যোগে এমন দুর্ভোগের স্বীকার গত দুই যুগে এই প্রথম বলে মনে করছেন জেলাবাসী।

জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানান, বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় জেলাজুড়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়। জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়েও যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে না।

তিনি জানান, শুধু মহেশখালীতে ৩৫টি বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়েছে। ২৩টি ট্রান্সফরমার গাছ পড়ে বিকল হয়ে গেছে। জরুরি ভিত্তিতে সেগুলো মেরামতের কাজ চলছে। এছাড়া গাছ ভেঙে পড়ায় দুই উপজেলায় এখনও যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল করা যায়নি। পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ চলছে।

জেলা সদরের বিভিন্ন স্থানে, চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া, সদর রামুসহ বিভিন্ন স্থানে গাছ ভেঙে পড়লেও তা দ্রুত সরিয়ে রাতেই যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।

জেলার মহেশখালী কুতুবদীয়ায় বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জানিয়ে জেলা প্রশাসক জানান, বেশি ক্ষতি হয়েছে প্রকৃতির। অসংখ্য গাছগাছালি ভেঙে গেছে। তবে জেলাজুড়ে কী পরিমাণ বাড়িঘরের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট সংযোগ বিপর্যয়ের কারণে তা এখনও নিরূপণ করা যায়নি। ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে কাজ চলছে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঘূর্ণিঝড় হামুন আঘাত হানে কক্সবাজার জেলাজুড়ে। এসময় গাছ ও দেওয়াল চাপা পড়ে কক্সবাজার সদরের পাহাড়তলীতে আব্দুল খালেক, মহেশখালীতে হারাধন দে ও চকরিয়ার বদরখালীতে আসকর আলী নামে তিনজনের মৃত্যু হয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর