সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

নরসিংদীতে সরকারি নীতিমালা অমান্য করে নলকূপ স্থাপন

হারুনূর রশিদ ,নরসিংদী

প্রকাশিত:
২৭ জানুয়ারী ২০২৪, ১৬:১৪

নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার আয়ূবপুর ইউনিয়নের ভুরভুরিয়া গ্রামে কৃষি জমিতে সেচ কাজের জন্য ডাবল লিফটিং সেচ স্কীম (বিএডিসি)এর গভীর নলকূপ থাকা সত্ত্বেও প্রভাব খাটিয়ে নিয়ম বহির্ভূতভাবে সেচ এরিয়ার ভেতরে সরকারি নীতিমালা অমান্য করে অগভীর দুটি নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে সেচ নীতিমালা সম্পূর্ণরূপে অমান্য করা হয়েছে। শুধু তাই নয় প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।


জানা যায়, উপজেলার ভুরভুরিয়া গ্রামে ডাবল লিফটিং সেচ স্কীমের সাইট মাসুদ মিয়ার দ্বারা পরিচালিত বিএডিসি'র সেচ স্কীমের এরিয়ার ভিতরে নিয়ম বহির্ভূতভাবে মৃত ফয়েজ আলীর ছেলে লিয়াকত আলী ও একই গ্রামের মৃত আলতাফ হোসেন এর ছেলে আসাদ সরকার, অগভীর নলকূপ স্কীম পরিচালনা করে যাচ্ছেন যা ভূ-গর্ভস্থ পানি ব্যবহারের সরকারি বিধিমালা অনুযায়ী স্থাপিত হয়নি।

বিধিমালা অনুযায়ী একটি অগভীর নলকূপ হতে অন্যটি নূন্যতম ৮২০ ফিট এবং প্রবাহমান নদী হতে ৪৯২০ ফিট দূরে হতে হবে কিন্তু সেখানে অগভীর নলকূপ দুই টি প্রবাহমান নদী হতে ৩০৩ ও ৪৯৭ ফিট দূরে সেচ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে তারা। এই নিয়ে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।


এ নিয়ে ভুরভুরিয়া বিএডিসির পরিচালক মাসুদ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবরে অভিযোগ করেন। পরে সহকারী প্রকৌশলী (ক্ষুদ্রসেচ) মোশাররফ হোসেন ও উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ক্ষুদ্রসেচ) ওমর ফারুক সরজমিন তদন্ত করে কার্যকারি পদক্ষেপ নেওয়া জন্য প্রতিবেদন দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর। স্মারক নং ১৫৪।

এবিষয়ে আসাদ সরকার বলেন, আমার সেচ নলকূপ আগে থেকে ছিল, বিএডিসি'র সেচ নলকূপ পরে স্থাপন করা হয়েছে।
উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ্ মো: সজীব জানান, এবিষয়ে অবগত আছি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর