সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছাত্রকল্যাণ সমিতির গেট টুগেদার এন্ড ফেয়ারওয়েল অনুষ্ঠিত

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১৬:৫৩

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) টাঙ্গাইল থেকে আগত শিক্ষার্থীদের জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির গেট টুগেদার এন্ড ফেয়ারওয়েল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ক্রেস্ট প্রদানের মাধ্যমে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের নবীন ও কৃতী শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১ টার দিকে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে ১১৬ নং রুমে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনায় ছিলেন লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রুবাইয়া।

নাছির উদ্দিন আবিরের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. অরবিন্দ সাহা, ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: আবুল কাশেম, চারুকলা বিভাগের প্রভাষক রায়হান উদ্দীন ফকির, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও সংগঠনের সাবেক সভাপতি রকিবুল ইসলাম সহ টাঙ্গাইল জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির শতাধিক সদস্য।

সংগঠনটির বিদায়ী সভাপতি নাছির উদ্দিন আবির বলেন, নবীনদের প্রতি একটা চাওয়া এই জেলা কল্যাণকে আগলে রাখবে। তোমাদের জায়গা থেকে যতটুকু সম্ভব দাও, পাওয়ার আশা করো না।

তিনি আরও বলেন, একটা সময় এই বিশবিদ্যালয়ে টাঙ্গাইল জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিটি একটি ব্রান্ড ছিলো, তার কারণ ছিলো সকলের মধ্যে ইউনিটি। কিন্তু বর্তমানে এই সংগঠনের কার্যক্রম নেই বললেই চলে। আমি আমার জুনিয়রদের কাছে অনুরোধ করছি তোমরা সবার মাঝে ইউনিটি বজায় রেখে চলো। তোমরা জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতিতে আসো সব অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহণ করো।আমি চাই টাঙ্গাইল জেলা সমিতি তার পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসুক।


অধ্যাপক ড. মো: আবুল কাশেম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় একটা ওপেনিং জায়গা। এখানে তোমাকে সিলেকশন করতে হবে তোমার জন্য কোনটা উপযুক্ত। প্রতিটা পা হিসেব করে রাখতে হবে। নিজেকে সঠিক পন্থায় গড়ে তোলা তোমাদের দায়িত্ব। একজন শিক্ষার্থীকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য সব উন্মুক্ত। তোমার মৌলিকত্বকে বজায় রেখে জ্ঞান আহরণ করাটাই তোমাদের সফল্যের চাবিকাঠি।

জেলা কল্যাণের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অরবিন্দ সাহা বলেন, আজকে টাঙ্গাইল জেলার সকলে একসাথে কথা বলতে পারছি, আড্ডা দিতে পারছি, ঘুরতে পারছি এসবকিছুর পিছনে এই সংগঠন জড়িয়ে আছে। আমরা যখন শুরুর দিকে আসছিলাম অবিভাবকশূণ্য ছিলো কিন্তু আজকে সেই শূন্যতা নেই। শুরুর দিকে ৪-৫ জন নিয়ে এর যাত্রা শুরু। তখন থেকেই টাঙ্গাইলের কোনো শিক্ষার্থী কোনো বিপদে পাড়লে সাথে সাথে তার যে-কোনো ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। কোনো শিক্ষার্থী হলে থাকা খাওয়া থেকে সকল সমস্যায় পাশে থাকার জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। আমি প্রত্যাশা করি এখানে টাঙ্গাইলের ছেলেমেয়েরা ভালোভাবে পড়াশোনা করে ভালো রেজাল্ট করবে এবং টাঙ্গাইলের মুখ উজ্জ্বল করবে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর