সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

মাসহ এসএসসি পরীক্ষার্থী চাচার হাতে খুন

গোপালগ‌ঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১২:২৯

জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে চাচার হাতে খুন হলো এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া (১৬) ও তার মা বিউটি বেগম (৩৮)। এ ঘটনায় আহত হয়েছে লামিয়ার ছোট বোন অন্তরাও (১২)।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের কৃষক টুকু মিনার স্ত্রী ও মেয়ে। লামিয়া জালালাবাদ ইউনিয়নের খালিয়া ইউনাইটেড একাডেমি থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিলো।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, বড় ভাই হারুন মিনার সঙ্গে মেঝ ভাই টুকু মিনারের বাড়ির জমির সীমানা নিয়ে বিরোধ চলছিল। রোববার সন্ধ্যায় টুকু মিনার মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া বাড়ির সীমানায় দাঁড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন। তখন বড় চাচা হারুন মিয়া লামিয়াকে ওই স্থানে থেকে সরে যেতে বলে। এ নিয়ে লামিয়া সঙ্গে চাচা হারুন মিনার ঝগড়াঝাঁটি শুরু হয়। এসময় লামিয়ার মা বিউটি বেগম ও ছোট বোন অন্তরা ঘটনাস্থলে আসে। একপর্যায়ে চাচা হারুন মিনা দেশীয় অস্ত্র (কাতরা) দিয়ে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমের পেটে কুপিয়ে আহত করেন। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই লামিয়া ও তার মায়ের মৃত্যু হয়। এসময় ছোট বোন অন্তরাও আহত হয়।

পরে স্থানীয়রা হতাহতদের গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্তরাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গোপালগঞ্জ সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমাস আল রাজী ঘটনার সত্যতার স্বীকার করে বলেন, অভিযুক্ত হারুন মিয়া ও তার স্ত্রীসহ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর