সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ঢাবি উপাচার্য

বাংলাদেশের সংবিধানের ভিত্তি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৫:২০

বাংলাদেশের সংবিধানের ভিত্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ বলে উল্লেখ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।

শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সম্প্রীতি বাংলাদেশ আয়োজিত ‘বাঙালির অস্তিত্বের উৎস বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।


উপাচার্য বলেন, ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর যে ভাষণ, সেই ভাষণে এ দেশের রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, সমরনীতি, পাশের দেশের সঙ্গে কী সম্পর্ক হবে, এমনকি যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে তাদের সঙ্গে কী ধরনের সম্পর্ক হবে, সবদিক নির্দেশনা ছিল বঙ্গবন্ধু সেই ১৮ মিনিটের ভাষণে। পরে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের যে সংবিধান আমরা পাই, সেই সংবিধানের ভিত্তি হলো বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ।

তিনি আরও বলেন, বাঙালির যে অস্তিত্ব সেই বাঙালি জাতীয়তাবাদ বা বাঙালিত্বের উন্মেষ ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে আমরা লক্ষ্য করেছি যে, এ আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ প্রথম কারাবরণ করেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু প্রসঙ্গে উপাচার্য বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী যখন দেশের উন্নয়নে যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, সেখানেই দেখা যায় বঙ্গবন্ধু তার জীবদ্দশায় সেই পদক্ষেপ কোনো না কোনোভাবে গ্রহণ করেছিল। এখান থেকেই বঙ্গবন্ধু যে আজও প্রাসঙ্গিক, চিরায়ত, বাংলাদেশ রাষ্ট্র যতদিন থাকবে, ততদিন আমরা তাকে খুঁজে পাব, সেটা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে খুঁজে পাই। বাঙালির অস্তিত্বের উৎস বঙ্গবন্ধু।

সভায় সভাপতিত্ব করেন সম্প্রতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। সভা সঞ্চালনা করেন সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব।

সভাপতিত্বর বক্তব্যে পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন, আমি যেটাই করতে যাই, সেখানেই দেখি আমার আব্বার স্পর্শ আছে, আব্বা কাজটি শুরু করেছিলেন। দুঃখটা আমাদের এখানেই মাত্র সাড়ে তিন বছর তিনি রাষ্ট্র পরিচালিত করেছিলেন। একটি জাতিকে তিনি অপরিসীম দুঃখ-কষ্ট ত্যাগ স্বীকার করে মুক্ত করেছিলেন। বাঙালির হাজার বছরের যে ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সেই নির্যাস তিনি বুকে ধারণ করেছিলেন অবর্ণীয় ত্যাগ ও নির্যাতন সহ্য করে। তার কোনো তুলনা হয় না।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর