সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

প্রত্যাহারের দাবি ইবি শিক্ষক সমিতির

সর্বজনীন পেনশনের বহির্ভূত শিক্ষকরা

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৭

সম্প্রতি এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্ত হবে না মর্মে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেন বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালকে প্রত্যাখ্যান করে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শিক্ষক সমিতি।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে ইবি শিক্ষক সমাজের পক্ষে এ দাবি জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নেতারা।

বিবৃতিতে তারা বলেন, গত ১৩ মার্চ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত একটি বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় তথা বাংলাদেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসমাজ যারপরনাই হতাশ ও সংক্ষুব্ধ। সর্বজনীন নাম দেয়া পেনশন স্কিম সর্বজনীন না করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য এরূপ বিশেষ বৈষম্যমূলক পেনশন ব্যবস্থা চালু করার তীব্র বিরোধিতা করছে ইবি শিক্ষক সমিতি।

তারা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যাত্রাপথে জাতির মেধাবী সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলী যখন নিষ্ঠাবান রয়েছেন তখন গত ১৩ মার্চ অর্থমন্ত্রণালয় কর্তৃক বৈষম্যমূলক পেনশন বিষয়ক প্রজ্ঞাপন জারি আমাদের হতাশ করেছে। ইবি শিক্ষক সমিতি মনে করে ২০৪১ সাল অবধি উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্যই এ ধরনের একপেশে নীতি অনুসরণ করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগন ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে এবং এ পেশা থেকে মেধাবীরা মুখ ফিরিয়ে নেবে। সর্বোপরি, ঘোষিত প্রজ্ঞাপন শিক্ষকসমাজের জন্য অবমাননাকর।

অতএব, ইবি শিক্ষক সমিতি বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপনটি তীব্রভাবে প্রত্যাখান করছে এবং অনতিবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর