সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ

প্লাস্টিকের উৎপাদন ৬০ শতাংশ কমানোর দাবি

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৩

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ। প্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখার লক্ষ্যে এবং এ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ২২ এপ্রিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিবসটি পালিত হয়।

চলতি বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য গ্রহ বনাম প্লাস্টিক। ২০৪০ সালের মধ্যে প্লাস্টিকের উৎপাদন ৬০ শতাংশ কমানোর দাবি জানিয়ে এবার দিবসটি পালিত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী।


দিবসটি উপলক্ষে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমরা খাবার, শ্বাসপ্রশ্বাস ও সুপেয় পানির জন্য প্রকৃতির ওপর নির্ভর করি। তবু আমরা আমাদের গ্রহকে দূষণের মাধ্যমে বিষাক্ত করে, বিভিন্ন প্রাণ-প্রজাতি ও প্রতিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের মাধ্যমে জলবায়ুকে অস্থিতিশীল করে প্রকৃতিতে বিশৃঙ্খলা নিয়ে এসেছি।’

জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা খাদ্য উৎপাদনকে বাধাগ্রস্ত করছি, সমুদ্র ও বাতাসকে দূষিত করছি, বিপজ্জনক ও অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করছি এবং টেকসই উন্নয়নকে আটকে রাখছি। আমাদের অবশ্যই একযোগে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের যে সম্প্রীতি তা পুনরুদ্ধার করতে হবে।


জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি ও দূষণ বন্ধ করতে হবে। বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে হবে। পৃথিবীর দম বন্ধ করা প্লাটিকের উৎপাদনে ভর্তুকি দেওয়া বন্ধ করতে হবে।’

ধরিত্রী দিবসের শুরু ১৯৭০ সালে।


এর পেছনের ধারণাটি এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর গেলর্ড নেলসন এবং হার্ভার্ডের ছাত্র ডেনিস হেইসের কাছ থেকে। ১৯৬৯ সালের জানুয়ারিতে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারা এলাকায় তেল ছড়িয়ে পড়া ও যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশের ক্রমাগত অবনতি তাঁদের দুজনকেই গভীরভাবে প্রভাবিত করেছিল।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর