সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বান্দরবানে সন্দেহভাজন কেএনএফের এক নারী সদস্য গ্রেপ্তার

বান্দরবান প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১ মে ২০২৪, ১৮:০৫

বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকে হামলা এবং অস্ত্র লুটের ঘটনায় সন্দেহভাজন সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) জেসি জিংরিনহ পার বম (২০) নামে এক নারী সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১ মে) দুপুরে বান্দরবান চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. নাজমুল হোসাইনের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গ্রেপ্তার আসামি জেসি জিংরিনহ পার বম রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের বাসিন্দা।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে রুমায় যৌথবাহিনীর সদস্যরা অভিযান পরিচালনা করে রুমা সোনালী ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, পুলিশ ও আনসারের অস্ত্র লুটের মামলায় সন্দেহভাজন এই নারী আসামিকে গ্রেপ্তার করে। পরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে দুপুরে তাকে আদালতে তোলা হয়। আদালত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

বান্দরবান আদালতের পুলিশের উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) প্রিয়েল পালিত বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, গত ২ এপ্রিল বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংক ডাকাতি, ম্যানেজারকে অপহরণ, মসজিদে হামলা, পুলিশের অস্ত্র লুটের ঘটনায় রুমা থানায় পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ৩ এপ্রিল দুপুরে বান্দরবানের থানচি উপজেলার সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা ঘটে আর এই ঘটনায় থানচি থানায় চারটি মামলা দায়ের হওয়ায় পর যৌথবাহিনীর সদস্যরা আসামিদের ধরতে অভিযান শুরু করে।

এখন পর্যন্ত মোট নয়টি মামলায় ৮১ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং পরে আদালতে তোলা হলে সব আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর