সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ইবিতে টেরাকোটা ও পোড়ামাটি শিল্পের প্রদর্শনী

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
২৯ মে ২০২৪, ১৫:২৩

হারিয়ে যাওয়া মৃৎশিল্পের ঐতিহ্য সংরক্ষণে বাংলাদেশ মৃৎশিল্পী সংস্থার উদ্যোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯ দিনব্যাপী টেরাকোটা ও পোড়ামাটির শিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন সম্পন্ন হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্র সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের (টিএসসিসি) ১১৬ নং কক্ষে গত ২১ মে শুরু হয়ে এই প্রদর্শনী ২৯ মে সমাপ্তি ঘটে।

প্রদর্শনীতে পোড়ামাটির তৈরি বিভিন্ন নান্দনিক ডিজাইনের গহনা, বিভিন্ন রঙের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, গলার মালা, হাতের চুড়ি-সহ বাহারি ডিজাইন তুলে ধরা হয়েছে।

দর্শনার্থীরা জানান, বিলুপ্তের পথে এই মৃৎশিল্প, আধুনিক যুগে প্রকৃতির জিনিসপত্র হারিয়ে ফেলতেছি। এই মুহূর্তে এরকম আয়োজন শিক্ষার্থীদের কে মৃৎশিল্প সংরক্ষণের বার্তা দেয়।

প্রদর্শনীর আয়োজক সংস্থার শিল্পী শহিদুল হাসান বলেন, এটি আমার ২৭ তম একক প্রদর্শনী। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থী। ছাত্রজীবন থেকে চারুশিল্পের প্রতি বিশেষ টান ছিল। এই কাজে প্রায় ২০ বছর যাবৎ কাজ করতেছি। হারানো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের এই প্রদর্শনীর উদ্যোগ।

আমরা বাংলাদেশের লোকজ ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করছি। আমাদের প্রদর্শনীতে গ্রামীন নিদর্শন; লতা-পাতা, ফলমূল, পোড়ামাটির ফলক, পোটারি, পোড়ামাটির গহনা, হাতের চুড়িসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছি। আমারা আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে চাই।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান দেশে ৫০ লক্ষ্য মৃৎশিল্পী আছে। তাদেরকে উজ্জীবিত করা, এবং কিভাবে কাজকে ভালোবেসে মৃৎশিল্পকে ধরে রাখা যায়, প্রশিক্ষণ দেওয়া যায় তা নিয়ে আমাদের প্রচারণার ব্যাপকতা। সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন মহলের যদি সর্বাত্মক সহযোগিতা থাকে, তাহলে বৈদেশিক বাণিজ্যে ভূমিকা রাখা সম্ভব।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর