সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

গাইবান্ধায় বাড়ছে নদ-নদীর পানি, তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে

গাইবান্ধা প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২০ জুন ২০২৪, ১৩:২২

ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে গাইবান্ধার সব নদ-নদীর পানি বাড়ছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদ, ঘাঘট, তিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি বেড়েছে। তবে এর মধ্যে শুধু তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সকাল ৯টায় তিস্তার পানি ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।

গাইবান্ধার পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ২৪ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদের পানি জেলা শহরের নতুন সেতু পয়েন্টে ৩৭ সেন্টিমিটার ও করতোয়ার পানি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার চকরহিমাপুর পয়েন্টে ১৮ সেন্টিমিটার বেড়েছে। আজ সকালে তিস্তার পানি সুন্দরগঞ্জ উপজেলাসংলগ্ন কাউনিয়া পয়েন্টে ৩৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ১০৮ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদের পানি ১৪৬ সেন্টিমিটার ও করতোয়া নদীর পানি ২৪৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।


গাইবান্ধার পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক মুঠোফোনে বলেন, উজানের ঢলে ও ভারী বৃষ্টির কারণে নদ-নদীর পানি বাড়ছে। তবে তিস্তা বাদে অন্য তিনটি নদীর পানি বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, পানি বৃদ্ধি পেলেও আপাতত বড় বন্যার আশঙ্কা নেই।


এদিকে নদীর পানি বাড়ার কারণে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি, ঘাগোয়া, ফুলছড়ি উপজেলার এরান্ডাবাড়ি, ফজলুপুর, কঞ্চিপাড়া ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, হরিপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর