সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

মিয়ানমার পরিস্থিতি

রাখাইনে দিনভর বিমান হামলা, বিস্ফোরণ

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১০ জুলাই ২০২৪, ১১:৩১

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা সমর্থিত বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে তুমুল সংঘাত চলছে। (৯ জুলাই) মঙ্গলবার সারা দিন রাখাইনের বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলা ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের নাফ নদের তীরে শত শত মানুষ এসব দৃশ্য দেখেছে। বোমা বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে সীমান্তের এপারে।


সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুস সালাম বলেন, মঙ্গলবার সকাল থেকে শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তের ওপারে ব্যাপক বোমা বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এ সময় রাখাইনের আকাশে বিমান চক্কর দিতে দেখা গেছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত এভাবে চলছিল।

শাহপরীর দ্বীপের বাসিন্দা সোনা আলী বলেন, শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তের বিপরীতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পাতেঞ্জা ও মন্নিপাড়া গ্রামের অবস্থান।


মঙ্গলবার সারা দিন রাখাইনের ওই দুই গ্রাম ঘিরে হামলা হয়েছে। নাফ নদের জেটি থেকে সব কিছু দেখা যায় এবং বোমা ও মর্টার শেলের বিকট শব্দ শোনা গেছে।
জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা গৃহিণী রহিমা খাতুন বলেন, ‘কিছুক্ষণ পর পর বিমান উড়ে আসে, যেন আমাদের মাথার ওপর দিয়ে যাচ্ছে। এরপর বোমার শব্দ হয়।


আমাদের ঘরবাড়ি কেঁপে ওঠে। সারা দিন বিরতিহীনভাবে চলছে। নাফ নদের মিয়ানমার অংশে বোমা পড়তে দেখা যায়।’
রাখাইনের মন্নিপাড়ার বাসিন্দা রোহিঙ্গা মোহাম্মদ ইয়াকুব বলেন, ‘মন্নিপাড়া এলাকা এখনো জান্তা বাহিনীর দখলে। আরাকান আর্মি এই এলাকার দখল নিতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে।


এ নিয়ে দুই বাহিনীর মধ্যে হামলা হচ্ছে। মর্টার শেল, বোমা, বিমান হামলা এ সব কিছুর মধ্যে আমাদের দিন যাচ্ছে। কোথাও পালিয়ে আশ্রয় নেওয়ার পথও খোলা নেই। গ্রামে মর্টার শেল ও বোমা পড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছি।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর