সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১২ জন বৌ, ১০২ জন সন্তান, ৫৭৮ জন নাতিনাতনি নিয়ে সংসার!

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২২ জুলাই ২০২৩, ১৭:৩৬

সংবাদমাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যায় কারও না কারও একাধিক বিয়ে লেগেই আছে। কেউ বৌকে না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলছেন, কেউ আবার একই সঙ্গে দুই বৌকে ধুমধাম করে বিয়ে করছেন। সম্প্রতি উগান্ডার এক ব্যক্তির বিয়ের খবর নিয়ে চারদিকে চর্চা শুরু হয়েছে। উগান্ডার লুসাকার বাসিন্দা ৬৮ বছর বয়সি এক ব্যক্তির ১২ জন বৌ, ১০২ জন সন্তান, ৫৭৮ জন নাতিপুতি। শুনেই মাথা ঘুরে গেল তো? অবাক লাগলেও, এই ঘটনা সত্যিই ঘটেছে। মুসা হাসহ্যা কাসেরা নামে ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন তিনি মোটেই গর্ভনিরোধক ব্যবহারের পক্ষপাতী নয়, তাই জীবনে কোনও দিনও তিনি গর্ভনিরোধক ব্যবহারও করেননি।

তবে এত সন্তানের জন্মের পর তিনি এখন ক্লান্ত। আর সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছে নেই মুসার। যদিও নিজে গর্ভনিরোধক ব্যবহার করতে নারাজ তিনি, তার পরিবর্তে তিনি স্ত্রীদের গর্ভনিরোধক বড়ি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। সংবাদমাধ্যমকে মুসা বলেন, ‘‘সমস্যার বিষয় হল আমি আমার বেশির ভাগ সন্তানের নামই মনে রাখতে পারি না। কেবল প্রথম আর শেষ সন্তানের নাম আমার মনে থাকে। অন্যদের দেখলেও তাদের নাম মনে পড়ে না।’’

১৯৭২ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে প্রথম বার বিয়ে হয় মুসার। তিনি একা নন, তাঁর পরিবারেই একাধিক বিয়ের চল রয়েছে। পরিবারের চাপেই প্রথম দিকে তিনি একের পর এক বিয়ে করা শুরু করেন। তবে একাধিক বিয়ে ও সন্তান জন্ম দেওয়ার কাজ মোটেই ঠিক হয়নি, এখন এমনটাই মনে করেন মুসা। আর্থিক অভাবের কারণে তিনি পরিবারের লোকজনদের ঠিকমতো খাবারের জোগান দিতে পারছেন না। ছেলেমেয়ের জামাকাপড়, পড়াশোনার খরচও তিনি সামলে উঠতে পারছেন না। এই কারণে মুসার দুই বৌ তাঁকে ছেড়ে চলে গিয়েছেন। মুসা বলেন, ‘‘আর্থিক টানাপড়েনের কারণেই আমি আর সন্তান চাই না।’’

 

উগান্ডার লুসাকায় কেউ ঘুরতে গেলে মুসার পরিবারের সঙ্গে তাঁরা দেখা করেন। এত বড় পরিবার আগে যে কখনও দেখেননি তাঁরা। মুসা কিন্তু কোনও আইনভঙ্গ করেননি। উগান্ডায় একাধিক বিয়ে আইনসম্মত।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর