সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

দীপু মনি ৪ ও জয়ের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২০ আগষ্ট ২০২৪, ১৬:২০

মুদি দোকানদার আবু সায়েদকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে ৪ দিন এবং সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়কে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

এর আগে মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিকেল ৩টা ২০ মিনিটে পুলিশি পাহাড়ায় প্রিজন ভ্যানে করে তাদেরকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আনা হয়। পরে তাদের আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়।

এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক তোফাজ্জল হোসেন। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন দীপু মনির চার দিন ও জয়ের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড আবেদনে তদন্তকারী কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, ভিকটিমকে হত্যার ঘটনার বিষয়ে আসামিরা জ্ঞাত আছেন মর্মে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। মামলার ভিকটিমকে হত্যায় হুকুমদাতা, উসকানিদাতা ব্যক্তি ও তাদের নামসহ মামলার ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত অপরাপর আসামিদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করার জন্য দীপু মনি ও আরিফ খান জয়কে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।

এর আগে সোমবার (১৯ আগস্ট) রাতে সাবেক মন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে রাজধানীর গুলশানের বারিধারা ডিওএইচএস এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ডিবি গুলশান বিভাগের একটি দল। তার বিরুদ্ধে চাঁদপুর ও ঢাকায় মামলা রয়েছে। রাতেই তাকে মোহাম্মদপুর থানার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

অন্যদিকে একইদিন রাতে সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়কে ধানমন্ডি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আরিফ খান জয় ২০১৪ সালে নেত্রকোনা-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক এই অধিনায়ক যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। চার বছর এ দায়িত্ব পালনের পর ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি আর আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি। সবশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না পেয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করে হেরে যান আরিফ খান জয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর