সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বন্যায় মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে ৫৯, বেশি ফেনীতে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩১ আগষ্ট ২০২৪, ১৫:৩২

দেশের ১১ জেলায় চলমান বন্যার কারণে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৫৯।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) পর্যন্ত এ সংখ্যা ছিল ৫৪। এখন পর্যন্ত ফেনীতে মারা গেছেন ২৩ জন।

শনিবার (৩১ আগস্ট) দুপুর ১টা পর্যন্ত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বন্যা পরিস্থিতি সম্পর্কিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদন বলা হয়, বন্যায় মৃত লোকসংখ্যা ৫৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪১ জন, নারী ৬ জন ও শিশু ১২জন। কুমিল্লা-১৪, ফেনী ২৩, চট্টগ্রাম ৬, খাগড়াছড়ি ১, নোয়াখালী ৯, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১, লক্ষ্মীপুর ১ জন, কক্সবাজার ৩ জন, মৌলভীবাজার ১ জন ৷ নিখোঁজ লোকসংখ্যা ১ জন (মৌলভীবাজার)।

বন্যা আক্রান্ত ১১টি জেলা ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, হবিগঞ্জ সিলেট, খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে এবং কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, ৬৮টি উপজেলা বন্যা প্লাবিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন/পৌরসভা ৫০৪টি। বর্তমানে মোট ৬ লাখ ৯৬ হাজার ৯৯৫টি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৫৪ লাখ ৫৭ হাজার ৭০২ জন।

পানিবন্দি/ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য মোট ৩৯২৮টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মোট ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৩০৫ জন লোক এবং ৩৬ হাজার ১৩৯টি গবাদিপশুকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। ১১ জেলার ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য মোট ৫১৯টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর