সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

লাশের স্তূপে আগুন : এএসপি আব্দুল্লাহিল কাফী বরখাস্ত

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৬:৫৪

ঢাকার আশুলিয়ায় আন্দোলকারীদের হত্যার পর ভ্যানে স্তূপ মৃতদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় গ্রেপ্তার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আব্দুল্লাহিল কাফীকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যেহেতু আব্দুল্লাহিল কাফী এজাহারনামীয় আসামি এবং গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে আছেন সেহেতু সরকারি চাকরি থেকে তাকে ৩ সেপ্টেম্বর থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

এতে আরো বলা হয়, বরখাস্ত থাকাকালীন তিনি বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি অফিসে সংযুক্ত থাকবেন এবং বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাবেন।

২ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আব্দুল্লাহিল কাফীকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

সম্প্রতি আশুলিয়া এলাকার একটি ভিডিও ফুটেজ ভাইরাল হয়। ওই ফুটেজে দেখা যায়, গত ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানা এলাকায় পুলিশ সদস্যরা একটি ভ্যানে একাধিক লাশ তুলছেন। ওই মরদেহগুলো পরে পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যানে তুলে তাতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।

ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে তা তদন্ত করতে ঢাকা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকা উত্তর জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ছিলেন আব্দুল্লাহিল কাফী। তার নির্দেশেই লাশগুলো পুলিশের পিকআপ ভ্যানে তোলার পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। তাকে শনাক্ত করার পর তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর