সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ও চাঁদাবাজি বন্ধে ডিএমপিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশনা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:১২

পুলিশ সদস্যদের উজ্জীবিত করার পাশাপাশি রাজধানীর ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ও চাঁদাবাজি বন্ধে ডিএমপিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশকে মানবিক পুলিশ হতে উজ্জীবিত করে কীভাবে তাদের পুরানো গৌরব ফিরিয়ে নেওয়া যায় এবং জনবান্ধব পুলিশে পরিণত করা যায়- তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ডিএমপি কার্যালয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে যে সমস্যা হচ্ছে, তার উন্নতি কীভাবে করা যায় সে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া চাঁদাবাজি, ঘুষ ও দুর্নীতি কীভাবে বন্ধ করা যায়, সে বিষয়েও আলাপ হয়েছে। চাঁদাবাজি বন্ধ হলে জিনিসপত্রের দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে।

রাজধানীর বিভিন্ন থানায় হয়রানিমূলক মামলা হচ্ছে, বাদী আসামিদের চেনে না। পুরাতন ফরম্যাটে হয়রানির বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, পুলিশ কিন্তু আগে মামলা দিত, এই সময়ে কোনো পুলিশ মামলা দিয়েছে? আগে পুলিশ ১০ জনের নাম দিয়ে ১০০ জনকে অজ্ঞাত রেখে দিত। কিন্তু এখন পুলিশ মামলা দিচ্ছে না, সাধারণ জনগণ দিচ্ছে। পুলিশ যদি এমন একটা মামলাও দেয়, আপনারা আমাকে জানাবেন।

তিনি বলেন, কাল আমার কাছে একজন এসেছিলেন, ‘তিনি বলেন- স্যার মামলার যে অরিজিনাল আসামি তাকে ১১ নম্বরে রাখা হয়েছে। আমি বললাম, কেন? তাকে তো এক নম্বরে দিবেন। তিনি বলেন- না, যারা এইটা ড্রাফট করছে, তারাই দিয়েছে।’

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিচারবহির্ভূত হত্যার ঘটনা ঘটছে। এটি বন্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মব জাস্টিসের ক্ষেত্রে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। কাল দেখলাম জাহাঙ্গীরনগরে এমন ঘটনা ঘটেছে। তারা তো সবচেয়ে শিক্ষিত, তাদের ক্ষেত্রে এই সচেতনতা আগে আসতে হবে। ইনোসেন্ট লোক যেন কোনো অবস্থায় হেনস্থার শিকার না হয়। একজন অন্যায় করলে তাকে আইনের হাতে সোপর্দ করেন। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারো নেই।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর