সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

মোসাদের সদর দপ্তরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি হিজবুল্লাহর

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৭:০৩

ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে হিজবুল্লাহ। হিজবুল্লাহ জানায়, তারা কাদের-১ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে মোসাদ হেডকোয়ার্টার্স লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল।

হিজবুল্লাহ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘আমরা আজ বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৬টায় তেল আবিবে অবস্থিত মোসাদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে একটি ‘কাদের-১ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছি।’ তাতে আরো বলা হয়, ‘আমাদের নেতাদের হত্যাকাণ্ড এবং পেজার ও অন্যান্য ওয়্যারলেস ডিভাইসের বিস্ফোরণের জন্য এই সদর দপ্তরটিই দায়ী।’ 

গাজার মানুষের প্রতি সমর্থন এবং ‘লেবানন ও লেবাননের জনগণের সুরক্ষায়’ এই হামলা চালানো হয় বলে জানানো হয়।

উল্লেখ্য, কয়েক সপ্তাহ ধরে লেবাননের বিভিন্ন অঞ্চলে ইসরায়েলের সামরিক হামলা তীব্রতর হয়েছে। একযোগে বিস্ফোরক পেজার ও ওয়াকিটকির মাধ্যমে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তখন হিজবুল্লাহ ঘোষণা দিয়েছিল ‘হামলার বদলে হামলা’ করা হবে এবং ‘বৈরুতে হামলা জবাব তেল আবিবে দেওয়া হবে’।

কিন্তু এরপর ভয়াবহ বিমান হামলায় লেবাননের বহু অঞ্চল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এতে হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ বহু সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছে।

গত সোমবার থেকে লেবাননে নির্বিচার বিমান হামলা চালিয়ে নারী, শিশুসহ অন্তত ৫৬৯ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী (আইডিএফ)। আহত হয়েছে কমপক্ষে ১ হাজার ৮৩৫ জন।

প্রায় দুই দশকের মধ্যে দেশটিতে এটিই এত কম সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানির ঘটনা।

হিজবুল্লাহর মতে, তেল আবিবের কাছে অবস্থিত এই গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাটি (মোসাদের সদর দপ্তর) ছিল তাদের হামলার প্রধান লক্ষ্য। মোসাদের হেডকোয়ার্টার্স লক্ষ্য করে হিজবুল্লাহর এই হামলা নজিরবিহীন। কারণ এই প্রথমবার লেবাননভিত্তিক প্রতিরোধ গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে তেল আবিবের শহরতলিতে অবস্থিত কোনো লক্ষ্যবস্তুকে হামলা চালিয়েছে।

এদিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ জানিয়েছে, তারা ডেভিডস স্লিং প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ব্যবহার করে ক্ষেপণাস্ত্রটি ঠেকিয়ে দিয়েছে।

এ ছাড়া আহত বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর