সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বাকৃবি অধ্যাপক সাময়িক বরখাস্ত

বাকৃবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১৩:২৮

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) এক মালয়েশিয়ান শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের ঘটনায় অভিযুক্ত কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার বিকেলে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন এবং সুপারিশের প্রেক্ষিতে অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদকে শোকজ বা আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য তাকে ১০ দিনের সময় দেয়া হয়েছে । এই বিচারের পাশাপাশি বিগত বছরের যৌন হয়রানির বিষয়গুলো খতিয়ে দেখার জন্য সিন্ডিকেটটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

এদিকে সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের লিগাল এইড উপ-পরিষদ, বৈষম বিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। বাংলাদেশে মালয়েশিয়ান দূতাবাস তদন্তের ফলাফল জানতে চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে চিঠি পাঠিয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ২৫ সেপ্টেম্বর ড. হারুনের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ভেটেরিনারি অনুষদে অধ্যয়নরত মালয়েশিয়ান এক নারী শিক্ষার্থী। অভিযোগের প্রেক্ষিতে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির কাজ চলাকালীন বিভিন্ন সময় ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে এবং অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর