সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১০ বছর লাগবে গাজা থেকে অবিস্ফোরিত বোমা সরাতে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১৭:০৮

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চলছে। তবে সেখানে যুদ্ধে ইসরায়েলের ব্যবহার করা যেসব বোমা অবিস্ফোরিত রয়েছে, সেসব সরানো হবে বড় এক চ্যালেঞ্জ।

এতে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে।

সম্প্রতি জাতিসংঘের ত্রাণ ও মানবিক সহায়তাসংক্রান্ত সংস্থা (ওসিএইচএ) এমনটি বলেছে। সংস্থাটি বলছে, গাজা পুনর্গঠনের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হবে ১৫ মাসের যুদ্ধের পর ফেলে যাওয়া ল্যান্ডমাইন এবং অন্যান্য অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ সরানো।

জাতিসংঘসহ অন্যান্য মানবিক সংস্থার সম্মিলিত গোষ্ঠী গ্লোবাল প্রোটেকশন ক্লাস্টারের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে ওসিএইচএ বলেছে, গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে যেসব বিস্ফোরক যুদ্ধাস্ত্র চাপা পড়ে আছে, সেগুলো সরাতে ১০ বছরেরও বেশি সময় লাগবে। এতে খরচ হবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার।

গাজায় প্রায় ৪২ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপে বিস্ফোরকের পাশাপাশি অ্যাসবেস্টস, অন্যান্য বিপজ্জনক দূষক পদার্থ এবং মানুষের কঙ্কাল রয়েছে।

এদিকে যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় ত্রাণ সরবরাহ বাড়াচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা। জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা বলেন, গাজায় ত্রাণ সংস্থাগুলো খাদ্য সরবরাহ বাড়াচ্ছে। বেকারিগুলো চালু হচ্ছে। হাসপাতালগুলো পুনরায় সচল করা হচ্ছে। মেরামত করা হচ্ছে পানি সরবরাহের লাইনগুলো।

গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা দপ্তর বলছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে উপত্যাকাটিতে এ পর্যন্ত ১৬২টি মরদেহ পাওয়া গেছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর