সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বাণিজ্য উপদেষ্টা

ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৬:৫৭

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। সেইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষতা ও প্রতিযোগী মনোভাব তৈরি করতে হবে বলেও জানান তিনি।

মঙ্গলবার (০৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশন মাল্টিপারপাস হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) অষ্টম সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা জানান। প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি গ্র্যাজুয়েট হতে যাচ্ছে। এ কারণে সামনে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন নিয়ম আসবে উল্লেখ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, এতে আমাদের অর্থনীতিতে যে ধাক্কাটা আসবে তা থেকে পরিত্রাণের নিয়ামক হলো সক্ষমতা বাড়ানো। এ কারণে আমাদের প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে দক্ষতার মাধ্যমে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি এটা দীর্ঘ সময়। যদি ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে আমরা উত্তরণ করি, আমি মনে করি আমাদের ওয়ার্কিং গ্রুপগুলো একসঙ্গে কাজ করলে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ সম্ভব।

লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট সময় সীমা নির্ধারণ করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। সক্ষমতা বাড়াতে হবে, পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণ করতে হবে। আমরা সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়াতে চাই।

সভায় নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সেতু বিভাগের সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব ) বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবসহ (এফটিএ) কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর