সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

মসজিদ-অফিসে এসি ২৫ ডিগ্রি রাখার নির্দেশনা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৭:৩০

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছেন, আগামী গ্রীষ্ম মৌসুমে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রায় শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) চালানো যাবে না। যদি কেউ সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে কম তাপমাত্রায় এসি চালায়; তাহলে সেই প্রতিষ্ঠান, সংস্থা বা ব্যক্তির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। পাশাপাশি আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ওসমানী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন উপলক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, বিষয়টি পর্যবেক্ষণে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দিষ্ট টিম কাজ করবে। কোথাও নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটলে সে এলাকায় লোডশেডিং করা হবে।

তিনি বলেন, 'বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে বাণিজ্য উপদেষ্টাকে চিঠি দেওয়া হবে, যাতে বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে এ সিদ্ধান্ত জানায়। ধর্ম উপদেষ্টাকে চিঠি দেওয়া হবে যাতে মসজিদের ইমামদের অনুরোধ করেন যে, ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রায় শীতাতপ যন্ত্র না চালান। কেবিনেট ডিভিশনের সচিবকে ডিও দিয়ে সচিবালয়সহ সরকারি প্রতিষ্ঠানে এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের নির্দেশনা দেওয়া হবে।

ফাওজুল কবির খান বলেন, গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং কমানোর জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ শীত মৌসুমে দেশে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ৯০০০ মেগাওয়াট। কিন্তু গ্রীষ্ম মৌসুমে চাহিদা বেড়ে ১৭০০০ থেকে ১৮০০০ মেগাওয়াট হয়ে যায়।

উপদেষ্টা বলেন, দুটো কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যায়, তার একটি হচ্ছে সেচ। সেচে ২০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগে। এটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, সেটা আমরা দিতে চাই। এর বাইরে ৬০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগে শুধু শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র চালানোয়। এসি এখন শুধু শহরে নয়, গ্রাম পর্যন্ত ব্যবহার হয়। অনেকে সোয়েটার, কোট পরে ১৯,২০,২১,২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসেও এসি চালায়। আমাদের দেশে এত কম তাপমাত্রার দরকার নেই।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর