সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

পরিবেশ উপদেষ্টা

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব জরুরি

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৩ মার্চ ২০২৫, ১২:০৪

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব অপরিহার্য। জলবায়ু বিনিয়োগ ফলপ্রসূ করতে কৌশলগত অংশীদারিত্ব প্রয়োজন। স্থানীয় সম্প্রদায় ও বাস্তুতন্ত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত করতেও এটি জরুরি। তিনি বলেন, সরকার টেকসই পরিবেশ ব্যবস্থাপনায় অঙ্গীকারবদ্ধ।

রবিবার (২ মার্চ) পানি ভবনে জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং নরওয়ের সাবেক পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী এরিক সোলহেইম এর নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এই মন্তব্য করেন।

আলোচনায় বাংলাদেশের জলবায়ু সহযোগিতা জোরদার করা, কার্বন বাজারের সুযোগ অন্বেষণ ও বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার উদ্যোগকে এগিয়ে নেওয়া নিয়ে আলোচনা হয়। পুনঃবনায়ন, আগ্রাসী প্রজাতি নিয়ন্ত্রণ ও জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারের বিষয়েও মতবিনিময় করা হয়। প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের বনায়ন ও সংরক্ষণ প্রচেষ্টায় সহায়তার আগ্রহ প্রকাশ করে। তারা টেকসই বন ব্যবস্থাপনা ও ইকো-রেস্টোরেশন কর্মসূচির প্রস্তাব দেন।

আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে জলবায়ু উদ্যোগে যুক্ত হতে একটি কাঠামোবদ্ধ পন্থার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে, প্রতিনিধিদল কার্বন ক্রেডিট প্রকল্প এবং নবায়নযোগ্য শক্তি সমাধানে বিনিয়োগের সম্ভাবনা জোর দিয়ে উল্লেখ করেন। তারা প্যারিস চুক্তির অনুচ্ছেদ ৬ বাস্তবায়নের জন্য একটি শক্তিশালী জাতীয় কাঠামোর গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের কার্বন রেজিস্টার ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রস্তাব রাখেন।

উভয় পক্ষ সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা, সক্ষমতা উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী অর্থায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে জলবায়ু কর্মকে দ্রুততর করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে একমত হন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর