সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলার তদন্ত শেষ

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৩ মার্চ ২০২৫, ১৬:২৯

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ঢাকার আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ লাশ পোড়ানোর ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার তদন্ত শেষ হয়েছে। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচারের জন্য পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালের এটিই প্রথম মামলা, যার তদন্ত সম্পন্ন হলো। 

রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় আশুলিয়ায় ছয়জনের মরদেহ পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় হওয়া এ মামলায় গত ২৪ ডিসেম্বর সাবেক সংসদ সদস্য সাইফুল ইসলাম ও চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল।

প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ পরোয়ানা জারি করেন। সেইসঙ্গে এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য গত ২৬ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।

প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। শুনানি শেষে তাজুল ইসলাম বলেন, ৫ আগস্ট ৬ শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যার পর পরিকল্পিতভাবে লাশ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। 

লাশ পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় গত ১১ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দুটি অভিযোগ করা হয়। দুটি অভিযোগই অভিন্ন হওয়ায় একটি মামলা হয়। এ মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাপ্রাপ্ত স্থানীয় সাবেক এমপি সাইফুল ইসলাম  পলাতক থাকলেও ঢাকা জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আব্দুল্লাহিল কাফী, ঢাকা জেলা পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহিদুল ইসলাম, তৎকালীন ওসি এ এফ এম সায়েদ, ডিবি পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন, এসআই মালেক এবং কনস্টেবল মুকুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর