সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১০-১২ অমুক্তিযোদ্ধার

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৬ মার্চ ২০২৫, ১৪:৫১

মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে নাম বাদ দিতে ১০ থেকে ১২ জন অমুক্তিযোদ্ধা স্বেচ্ছায় আবেদন করেছেন বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।

গত ডিসেম্বরে মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা বলেছিলেন, কোনো অমুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে স্বেচ্ছায় নিজেকে সরিয়ে নিলে তাঁকে ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) দেওয়া হতে পারে। অন্যথায় তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে অমুক্তিযোদ্ধারা নাম প্রত্যাহারের আবেদন জানিয়েছেন বলে জানান উপদেষ্টা।

এর আগে জামুকার ৯২তম সভায় যেসব অমুক্তিযোদ্ধা স্বেচ্ছায় গেজেট ও সনদ বাতিল করতে ইচ্ছুক তাঁদের এ বছরের ২৬ মার্চ পর্যন্ত সময় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে পরে সেই সিদ্ধান্ত আর বাস্তবায়ন করা হয়নি। বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়ে ফারুক-ই-আজম বলেন, ‘২৬ মার্চের কথা আমরা আলোচনা করেছি, কিন্তু সময় নির্ধারণ করে দিইনি। এটার একটা সুনির্দিষ্ট তারিখ আমরা দিয়ে দেব যে এত তারিখের ভেতর যদি তাঁরা চলে যান তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আর কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে না।

আমি মনে করছি, এই সুযোগটা দিলে অনেকেই (অমুক্তিযোদ্ধা) সরে যাবেন।’

জানা গেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনকালে ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ৯০টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় সভাগুলোতে ১৮ হাজার ১৬৮ জনকে নতুন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্তির সুপারিশ করা হয়েছে। একই সময়ে পাঁচ হাজার ৯৮৭ জন অমুক্তিযোদ্ধার গেজেট বাতিলের সুপারিশও করা হয়েছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর