সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

শাহজাদপুরে অধিগ্রহণকৃত জমির ন্যায্যমূল্য দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

মোঃ রায়হান আলী, শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ

প্রকাশিত:
২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫:৫২

সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরে বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ নির্মানের জন্য জমি অধিগ্রহণকৃত ডোমবারিয়া মৌজার আহাম্মাদপুরের জমি ও বাড়িসহ সকল স্থাপনার ন্যায্য মূল্যের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী।

গত সোমবার বিকালে রুপবাটি ইউনিয়র পরিষদের সামনে আহাম্মাদপুর সড়কে জমি ও বাড়ির মালিক নারী-পুরুষরা এ কর্মসূচি পালন করে। উক্ত মানববন্ধনে আবু ইউসুফ, সাবেক ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন, মোঃ কেরামত সরকার, হাজি মোজাম্মেল মোল্লা, আব্দুল আলীম প্রাং, আমেনা খাতুন, হাসিনা খাতুন, নাজমা বেগমসহ ভুক্তোভোগী ৮০ জন জমির মালিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বংশ পরম্পরায় ৫’শ বছর পুরাতন গ্রামে আমরা বাড়িঘর নির্মাণ করে জমিতে আবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করছি। এই বড়িঘর ও জমি ছাড়া আমাদের অন্য কোনো অবলম্বন নেই। এই সম্পত্তির ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পেলে সেই টাকা দিয়ে আমাদের অন্যত্র জমি কিনতে হবে। অন্যথায় আমরা জমির ন্যায্য মূল্য না পেলে আমরণ অনশন করবো।

বক্তারা আরও বলেন, জমি অধিগ্রহণের সময় পুরনো রেকর্ড দেখে শতাংশ প্রতি ক্ষতিপূরণ ধরা হয়েছে অথচ জমির বর্তমান মূল্য তার চেয়ে ১০-১২ গুণ বেশি। আমাদের সাথের মৌজায় ও গ্রাম শেলাচাপড়ীতে প্রতি শতাংশ বাড়ির জমির মূল্য দিচ্ছে প্রায় ১লক্ষ ১৫ হাজার টাকা সেখানে আমাদের দিচ্ছে মাত্র প্রায় ৪৫ হাজার টাকা অপরদিকে ফসলী জমির মূল্য আমাদের দিচ্ছে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা করে আর তাদের দিচ্ছে প্রায় ১ লক্ষ ৭০০টাকা। এমন বৈষম্য নিরশনে আমাদের বর্তমান অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এব্যপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুজ্জামনা জানান, ‘বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ অত্র অঞ্চলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা দরকার। জমি মালিকদের দাবির বিষয়টি উদ্ধতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজন মনে করলে তাদের বিষয়টি বিবেচনা করবেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর