সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে, পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকার ইন্দিরা রানার সাক্ষাৎ
  • গেজেট এলে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
  • দেশের ইতিহাসে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ
  • ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়নে গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় হয়েছে
  • স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন
  • শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
  • মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেলো সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক

অবশেষে কারামুক্ত মডেল মেঘনা আলম

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৩

অবশেষে ২০ দিন কারাভোগ করে মুক্ত হলেন মডেল মেঘনা আলম। রাজধানীর ধানমণ্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তিনি জেলহাজতে ছিলেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। ঢাকা বিভাগের কারা উপ-মহাপরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
 
সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহর আদালত শুনানি শেষে তাকে জামিন দেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ও চাঁদা দাবির মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলমের জামিন নামঞ্জুর করেন ঢাকার মহানগর হাকিম মাসুমা রহমান।

এদিন মেঘনার পক্ষে তার আইনজীবী মহসিন রেজা, মহিমা বাঁধন ও সাদমান সাকিব জামিন শুনানি করেন।

শুনানিতে তারা বলেন, মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তার বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আদালতে ধানমন্ডি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আবুল বাশার জানান, জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।

মডেল ও মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মেঘনা আলম ২০২০ সালের ৫ অক্টোবর মিস আর্থ বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন। গত ৯ এপ্রিল রাতে মডেল মেঘনা আলমকে রাজধানীর ভাটারা এলাকার বাসা থেকে আটক করে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

পরদিন ঢাকার হাকিম আদালতে হাজির করা হলে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনাকে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেন বিচারক। পরে ১৭ এপ্রিল ধানমন্ডি থানার ‘হানি ট্র্যাপিংয়ের’ মামলায় মেঘনাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

মামলার বিবরণ অনুযায়ী, মেঘনা আলম, সহযোগী দেওয়ান সমিরসহ অচেনা দুই-তিনজন একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। তারা রূপবতীদের দিয়ে ভিনদেশি কূটনীতিক বা প্রতিনিধি এবং দেশের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায় করে আসছে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর