শুক্রবার, ৬ই জুন ২০২৫, ২২শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ডিসিপ্লিন মানলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে যানজট-আইনশৃঙ্খলা
  • দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম
  • তেলের দাম কমানো হয়েছে, বাসে বাড়তি ভাড়া নিলেই ব্যবস্থা
  • বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
  • চার দিনের সফরে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • গুমের ঘটনা নিয়ে একটি হরর মিউজিয়াম হওয়া উচিত
  • শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়
  • ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়
  • ৪ শতাধিক রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল
  • ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

আসিফ মাহমুদ

বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ২৪.৭৩ শতাংশ বেড়েছে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩১ মে ২০২৫, ১৮:০৭

চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

শুক্রবার (৩০ মে) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকের এক পোস্টে এ তথ্য জানান আসিফ মাহমুদ।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। যা আগের পুরো অর্থবছরের মোট পরিশোধের পরিমাণকেও ছাড়িয়ে গেছে।

আসিফ মাহমুদ বলেন, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে প্রায় ২০২ কোটি ডলার আসল বাবদ পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ১৬৬ কোটি ডলার-অর্থাৎ ৩২ দশমিক ৮৬ শতাংশ বেশি ছিল।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৯ মে) প্রকাশিত অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তৈরি জুলাই-এপ্রিল মাসের বিদেশি ঋণ পরিস্থিতির হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগীদের মোট ৩৩৭ কোটি ডলার পরিশোধ করেছিল। চলতি অর্থছরের প্রথম ১০ মাসে ৩৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে।

ইআরডির তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরের একই সময়ে (জুলাই-এপ্রিল) বাংলাদেশে বৈদেশিক ঋণের আসল ও সুদ বাবদ মোট পরিশোধ করেছিল প্রায় ২৮১ কোটি ডলার। যার তুলনায়, চলতি অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের পরিশোধ বেড়েছে ২৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ।

অপর এক পোস্টে আসিফ মাহমুদ বলেন, অতি ভারি বৃষ্টিপাতের পরেও এবার জলাবদ্ধতা আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় কম হয়েছে। আগে থেকেই পানি প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনা ঠিক করা হয়েছিল। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের কর্মচারীরা বৃষ্টিতে ভিজে রাতভর কাজ করার ফলে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি জলাবদ্ধতা।

এদিকে, কোথাও জলাবদ্ধতা থাকলে কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করার অনুরোধ করেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর